মানিকগঞ্জ জেলার সকল দোকানপাট পুনরায় বন্ধ রাখার নির্দেশ
জাহাঙ্গীর আলম(জানু)ঃকরোনাভাইরাসের সংক্রমণ বৃদ্ধির ঝুঁকি এড়াতে মানিকগঞ্জে তিন দিন খোলা রাখার পর ফের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে জেলা প্রশাসন। বুধবার থেকে জেলার বিপণিবিতান, শপিংমল ও দোকানপাট বন্ধ থাকবে।
তবে সকাল ১০টা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত মুদি দোকান ও কাঁচাবাজার খোলা থাকবে। এ ছাড়া ২৪ ঘণ্টায় ওষুধের দোকান খোলা রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও জেলা প্রশাসক এস এম ফেরদৌস এই খবর নিশ্চিত করেছেন। এর আগে সরকারি নির্দেশনায় গত রোববার থেকে জেলায় বিপণিবিতান, শপিংমল ও দোকানপাট খোলা হয়।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, দেড় মাস পর গত রোববার দোকানপাট, বিপনীবিতান ও শপিংমল খোলা হয়। এসময় ক্রেতা-বিক্রেতাদের যথাযথ সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে নির্দেশনা দেওয়া হয়। তবে মার্কেট খোলার দিন থেকেই সামাজিক দূরত্ব এমদমই মানা হচ্ছে না। এতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়। এমন পরিস্থিতিতে বিকেলে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করে জেলা প্রশাসন।
এতে বলা হয়, জনসাধারণের সুবিধার্থে পবিত্র রমজান ও ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে জেলায় বিপণিবিতান, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও অন্যান্য বাজার খোলার সিদ্ধান্ত হয়। যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখাসহ কয়েকটি শর্তে সরকারের নির্দেশনায় এসব প্রতিষ্ঠান খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু গত তিন দিন বিপণিবিতান, শপিংমল ও দোকানপাটে ক্রেতা-বিক্রেতারা শর্ত অবহেলা করেছেন। জেলাবাসীর স্বাস্থ্য সুরক্ষার কথা বিবেচনা করে করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে ১৩ মে (বুধবার) থেকে বিপণিবিতান, শপিংমল ও দোকানপাট বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে গণবিজ্ঞপ্তি ও মাইকিং করে সকলকে অবহিত করা হচ্ছে।
জেলা প্রশাসক প্রশাসক এস এম ফেরদৌস বলেন, করোনা সংক্রমণররোধে বিপণিবিতান, শপিংমল ও দোকানপাট বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে সকাল ১০ টা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত মুদি দোকান ও কাঁচাবাজার খোলা থাকবে। এ ছাড়া ২৪ ঘণ্টায় ওষুধের দোকান খোলা রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কেউ এই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করলে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তবে সকাল ১০টা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত মুদি দোকান ও কাঁচাবাজার খোলা থাকবে। এ ছাড়া ২৪ ঘণ্টায় ওষুধের দোকান খোলা রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও জেলা প্রশাসক এস এম ফেরদৌস এই খবর নিশ্চিত করেছেন। এর আগে সরকারি নির্দেশনায় গত রোববার থেকে জেলায় বিপণিবিতান, শপিংমল ও দোকানপাট খোলা হয়।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, দেড় মাস পর গত রোববার দোকানপাট, বিপনীবিতান ও শপিংমল খোলা হয়। এসময় ক্রেতা-বিক্রেতাদের যথাযথ সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে নির্দেশনা দেওয়া হয়। তবে মার্কেট খোলার দিন থেকেই সামাজিক দূরত্ব এমদমই মানা হচ্ছে না। এতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়। এমন পরিস্থিতিতে বিকেলে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করে জেলা প্রশাসন।
এতে বলা হয়, জনসাধারণের সুবিধার্থে পবিত্র রমজান ও ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে জেলায় বিপণিবিতান, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও অন্যান্য বাজার খোলার সিদ্ধান্ত হয়। যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখাসহ কয়েকটি শর্তে সরকারের নির্দেশনায় এসব প্রতিষ্ঠান খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু গত তিন দিন বিপণিবিতান, শপিংমল ও দোকানপাটে ক্রেতা-বিক্রেতারা শর্ত অবহেলা করেছেন। জেলাবাসীর স্বাস্থ্য সুরক্ষার কথা বিবেচনা করে করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে ১৩ মে (বুধবার) থেকে বিপণিবিতান, শপিংমল ও দোকানপাট বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে গণবিজ্ঞপ্তি ও মাইকিং করে সকলকে অবহিত করা হচ্ছে।
জেলা প্রশাসক প্রশাসক এস এম ফেরদৌস বলেন, করোনা সংক্রমণররোধে বিপণিবিতান, শপিংমল ও দোকানপাট বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে সকাল ১০ টা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত মুদি দোকান ও কাঁচাবাজার খোলা থাকবে। এ ছাড়া ২৪ ঘণ্টায় ওষুধের দোকান খোলা রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কেউ এই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করলে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

No comments