সিংগাইরের জামশায় করোনা পরীক্ষার জন্য নিয়মিত নমূনা সংগ্রহ করছেন (সি এইচ সিপি) স্বাস্থ্যকর্মীরা
যুব সংবাদ ডেস্ক: মানিকগঞ্জের সিংগাইর উপজেলার জামশা ইউনিয়নে করোনা পরীক্ষা করার জন্য নিয়মিত নমূনা সংগ্রহের কাজ করে যাচ্ছে কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার(সি.এইচ.সিপি) স্বাস্থ্যকর্মী জনাব মোঃ সানোয়ার হোসেন এবং জনাব মোঃ শফিকুল ইসলাম।
সিংগাইর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নির্দেশনা অনুযায়ী ইউনিয়নে কোন ব্যক্তির মাঝে করোনার উপসর্গ দেখা দিলে অসুস্থ ব্যক্তির বাড়ি গিয়ে নমূনা সংগ্রহ করে তারা তা পরীক্ষার জন্য পরীক্ষাগারে পাঠিয়ে দেন।
তারই ধারাবাহিকতায় আজ ৪ জুন বৃহস্পতিবার জামশা ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম থেকে ৪ টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়।
এ পর্যন্ত ইউনিয়ন হতে প্রায় ১৬ টি নমুনা পরীক্ষা করা হয় এবং তাতে ২ জনের দেহে করোনা সনাক্ত হয়েছে। এদের একজনের বয়স ২২ বছর এবং একই পরিবারের অন্যজন ৪০ বছর বয়সী মহিলা।আজ সনাক্ত এ ২ জনের নমুনা পুনরায় পরীক্ষার জন্য সংগ্রহ করা হয়। তাদের শারিরীক অবস্থা উন্নতির দিকে।
বাকি ২ জনের একজন ফুসফুস ক্যান্সারে আক্রান্ত এবং অন্যজন যক্ষায় আক্রান্ত। আগামী দুই দিন পর তাদের রিপোর্ট দেয়া হবে বলে জানানো হয়।
এ বিষয়ে মোঃ সানোয়ার হোসেন জানান- সকল প্রকার স্বাস্থ্য সুরক্ষা মেনে সতর্কতার সাথে রোগীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে নমূনা সংগ্রহ করে যাচ্ছি। আমাদের ইউনিয়ন এখনো সুরক্ষিত আছে। কারো মাঝে করোনা উপসর্গ দেখা দিলে আমাদের জানালেই আমরা তার নমূনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠাই।
এ সময় জামশা ইউনিয়নে কারো করোনার উপসর্গ দেখা দিলে স্বাস্থ্যকর্মীদের জানানোর আহবান জানান মোঃ শফিকুল ইসলাম।
সিংগাইর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নির্দেশনা অনুযায়ী ইউনিয়নে কোন ব্যক্তির মাঝে করোনার উপসর্গ দেখা দিলে অসুস্থ ব্যক্তির বাড়ি গিয়ে নমূনা সংগ্রহ করে তারা তা পরীক্ষার জন্য পরীক্ষাগারে পাঠিয়ে দেন।
তারই ধারাবাহিকতায় আজ ৪ জুন বৃহস্পতিবার জামশা ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম থেকে ৪ টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়।
এ পর্যন্ত ইউনিয়ন হতে প্রায় ১৬ টি নমুনা পরীক্ষা করা হয় এবং তাতে ২ জনের দেহে করোনা সনাক্ত হয়েছে। এদের একজনের বয়স ২২ বছর এবং একই পরিবারের অন্যজন ৪০ বছর বয়সী মহিলা।আজ সনাক্ত এ ২ জনের নমুনা পুনরায় পরীক্ষার জন্য সংগ্রহ করা হয়। তাদের শারিরীক অবস্থা উন্নতির দিকে।
বাকি ২ জনের একজন ফুসফুস ক্যান্সারে আক্রান্ত এবং অন্যজন যক্ষায় আক্রান্ত। আগামী দুই দিন পর তাদের রিপোর্ট দেয়া হবে বলে জানানো হয়।
এ বিষয়ে মোঃ সানোয়ার হোসেন জানান- সকল প্রকার স্বাস্থ্য সুরক্ষা মেনে সতর্কতার সাথে রোগীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে নমূনা সংগ্রহ করে যাচ্ছি। আমাদের ইউনিয়ন এখনো সুরক্ষিত আছে। কারো মাঝে করোনা উপসর্গ দেখা দিলে আমাদের জানালেই আমরা তার নমূনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠাই।
এ সময় জামশা ইউনিয়নে কারো করোনার উপসর্গ দেখা দিলে স্বাস্থ্যকর্মীদের জানানোর আহবান জানান মোঃ শফিকুল ইসলাম।

No comments