মানিকগঞ্জের জামশায় সন্ধ্যা আকাশে দেখা মিলে হাজারো প্রজ্জ্বলিত ঘুড়ি
সম্পাদকীয় : করোনা ভাইরাসে বিশ্ব আক্রান্ত। সারা পৃথিবী অচল হয়ে পড়েছে। এ অচল অবস্থাকে কিছুটা আনন্দময় করতে মানিকগঞ্জ জেলার সিংগাইর উপজেলার জামশা গ্রামের বিভিন্ন শ্রেনীপেশার মানুষ ঘুড়ি উড়িয়ে দিন পার করছে। বাংলার এ ঐতিহ্যকে আকরে ধরেছে যুবক থেকে শুরু করে বৃদ্ধরাও।
বিকেলে আকাশে দেখা মিলে শত শত ঘুড়ি।
চীলা,কয়রা,ফুল,ডোল,শাপা,পতিঙ্গা সহ প্রা ১৫-২০ প্রকারের ঘুড়ির দেখা মিলে আকাশে। প্রতিদিন শত শত মানুষ উপভোগ করে এ আয়োজন।
সব চেয়ে অবাক ও মজার ব্যাপার শুরু হয় সন্ধ্যার পর থেকে। সন্ধ্যার পর প্রতিটি ঘুড়িতে ইলেক্ট্রনিক বাতি জুরে দেয়া হয়। তখন আকাশের দিকে তাকালে মনে হয় তাঁরারা সব নিচে নেমে এসেছে।
এ এক অন্যরকম অনূভুতি। যা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না।
বিশেষ করে জামশা ব্রীজ থেকে এ দৃশ্য দেখে অবাক না হয়ে পারবেন না।আশেপাশের প্রতিটি গ্রাম থেকে একযোগে প্রজ্জ্বলিত ঘুড়ি উড়িয়ে দেয় আকাশে। ব্রীজের চারপাশে ঘুড়িগুলো তাঁরার মত ছড়িয়ে থাকে।যতদূর চোখ যায় শুধু ঘুড়ি আর ঘুড়ি। ঘুড়ির আলোয় আলোকিত হয় পুরো আকাশ।
কোন প্রকার ঘোষণা ছাড়া একযোগে এ আয়োজন পৃথিবীতে বিরল।
হাজার বছরের পুরনো এ ঐতিহ্যকে অনেকটা ডিজিটাল রুপ দিয়ে পৃথিবীর বুকে মেলে ধরতে সক্ষম হয়েছে জামশা ইউনিয়নের বিনোদন প্রিয় মানুষগুলো।
বিকেলে আকাশে দেখা মিলে শত শত ঘুড়ি।
চীলা,কয়রা,ফুল,ডোল,শাপা,পতিঙ্গা সহ প্রা ১৫-২০ প্রকারের ঘুড়ির দেখা মিলে আকাশে। প্রতিদিন শত শত মানুষ উপভোগ করে এ আয়োজন।
সব চেয়ে অবাক ও মজার ব্যাপার শুরু হয় সন্ধ্যার পর থেকে। সন্ধ্যার পর প্রতিটি ঘুড়িতে ইলেক্ট্রনিক বাতি জুরে দেয়া হয়। তখন আকাশের দিকে তাকালে মনে হয় তাঁরারা সব নিচে নেমে এসেছে।
এ এক অন্যরকম অনূভুতি। যা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না।
বিশেষ করে জামশা ব্রীজ থেকে এ দৃশ্য দেখে অবাক না হয়ে পারবেন না।আশেপাশের প্রতিটি গ্রাম থেকে একযোগে প্রজ্জ্বলিত ঘুড়ি উড়িয়ে দেয় আকাশে। ব্রীজের চারপাশে ঘুড়িগুলো তাঁরার মত ছড়িয়ে থাকে।যতদূর চোখ যায় শুধু ঘুড়ি আর ঘুড়ি। ঘুড়ির আলোয় আলোকিত হয় পুরো আকাশ।
কোন প্রকার ঘোষণা ছাড়া একযোগে এ আয়োজন পৃথিবীতে বিরল।
হাজার বছরের পুরনো এ ঐতিহ্যকে অনেকটা ডিজিটাল রুপ দিয়ে পৃথিবীর বুকে মেলে ধরতে সক্ষম হয়েছে জামশা ইউনিয়নের বিনোদন প্রিয় মানুষগুলো।

No comments